- Get link
- X
- Other Apps
Posts
নির্বাচিত পোস্ট
ইসলামে জন্মদিন পালন করা কি প্যাগানদের থেকে এসেছে? ইহুদী, খ্রিস্টানদের কালচার? ইসলামী শরীয়ত জন্মদিন পালন সম্পর্কে কি বলে ?
ইসলামে জন্মদিন পালন করা কি প্যাগানদের থেকে এসেছে? ইহুদী, খ্রিস্টানদের কালচার? ইসলামী শরীয়ত জন্মদিন পালন সম্পর্কে কি বলে ?
- Get link
- X
- Other Apps
- Get link
- X
- Other Apps
নতুন পোস্ট সমূহ
বিদআতের পরিচয়, বিদআত কাকে বলে কত প্রকার ও কী কী বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
উসূলের কিতাবে উল্লেখ রয়েছ যে , اصول، لمشرع ثلثة القران- الحديث- الاجماع ورابعها القياس- (نور الانوار) অর্থঃ- “মূলতঃ ইসলামী শরীয়ত উনার ভিত্তি হলো তিনটি। পবিত্র কুরআন শরীফ , পবিত্র হাদীছ শরীফ , পবিত্র ইজমা শরীফ এবং চতুর্থ হলো- পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ।” (নুরুল আনোয়ার) মহান আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত তিনি উনার পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন , ومااتاكم الرسول فخذوه ونهاكم عنه فانتهوا واتقو الله ان الله شديد العقاب . অর্থঃ- “মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তিনি যে সম্মানিত শরীয়ত নিয়ে এসেছেন , তা আঁকড়িয়ে ধরো এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন , তা থেকে বিরত থাকো এবং মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো , নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক কঠিন শাস্তিদাতা।” আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন , ইমামুল মুরসালীন , নূরে মুজাসসাম , হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন , تركت فيكم امرين لن تضلوا ما تمكتم بهما كتاب الله وسنتى. (مشكوة شريف) অর্থঃ- “তোমাদের জন্য আমি দু’টি জিনিস রেখে গেলাম , এ দু’টি ...
পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফের ৫৭-৫৮ নম্বর আয়াত শরীফের সঠিক ব্যাখ্যা
পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফের ৫৭-৫৮ নম্বর আয়াত শরীফের অনুবাদ নীচে যেভাবে আছে সেভাবে দেবার পর আমার এক বন্ধু ফোনে আর অপর একজন কমেন্টসে জানায় এখানে নাকি “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” উনার পরিবর্তে “ কুরআন শরীফ” কে বোঝানো হয়েছে। তারা কয়েকটি তাফসীরে তাই দেখতে পেয়েছে। তাই এই বিষয়ে তাফসীর থেকে নয় বরং পবিত্র কুরআন শরীফ থেকেই দলীল দিচ্ছি। প্রথমে আসুন দেখে নেই আমরা কি অর্থ দিয়েছিলাম যা আসলে সঠিক। يايها الناس قد جاءتكم موعظة من ربكم وشفاء لما فى الصدور وهدى ورحمة للمؤمنين. قل بفضل الله وبرحمته فبذالك فليفرحوا هو خير مما يجمعون . অর্থ: “হে মানবজাতি! অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট এসেছেন মহান নছীহতকারী, অন্তরের শিফাদানকারী, মহান হিদায়েত দানকারী ও খাছভাবে ঈমানদারদের জন্য আমভাবে সমস্ত কায়িনাতের জন্য মহান রহমত দানকারী নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও রহমত অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পা...
তাবলীগের অর্থ ও তাবলীগের প্রকার।
মূলতঃ তাবলীগ সম্পর্কে বুঝতে হলে প্রথমে তা কত প্রকার ও কি কি এবং তার অর্থ কি, তা জানতে হবে | তাবলীগ শব্দের অর্থ হলো- প্রচার করা। তাবলীগ দু’প্রকার অর্থাৎ সাধারণতঃ ইসলাম দু’ভাবে প্রচার করা হয়ে থাকে তাবলীগে ‘আম’ বা সাধারণভাবে। তাবলীগে ‘খাছ’ বা বিশেষভাবে। আবার দ্বীন প্রচারকারী মুবাল্লিগ ও দু’প্রকার- মুবাল্লিগে আম (সাধারণ দ্বীন প্রচারক) ও মুবাল্লিগে খাছ (বিশেষ দ্বীন প্রচারক) | মুবাল্লিগে আম ও তার দ্বীন প্রচারের ক্ষেত্রঃ- মুবাল্লিগে আম অর্থাৎ সাধারণ মুবাল্লিগ (দ্বীন প্রচারকারী)- তার বিশেষ কোন যোগ্যতার প্রয়োজন নেই | শুধু দ্বীনী সমঝ বা বুঝ থাকলেই চলবে | সে খাছ বা বিশেষভাবে যেমন ছেলে-মেয়ে, স্ত্রী, ভাই-বোন, ভাতিজা-ভাতিজী ও কর্মচারী তথা তার অধীনস্থ সকলকে দ্বীনী আমলের জন্য তথা দ্বীনদারী হাছিলের জন্য তাকীদ বা উৎসাহিত করবে | এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ্ পাক উনার পবিত্র কুরআন শরীফ-এর সূরা তাহরীমের ৬নং আয়াত শরীফে বলেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা তোমাদেরকে এবং তোমাদের পরিবারবর্গকে আগুণ (জাহান্নাম) থেকে বাঁচাও |" আর বুখারী শরীফ উনার পবিত্র হাদীস শরীফে আল্লাহ্ পাক উনার রসূল সাইয়্য...
আরবীতে ‘কুল্লু/কুল্লুন’ শব্দের অর্থ হচ্ছে প্রত্যেক।কিন্তু সবসময় এ শব্দটি দ্বারা ‘প্রত্যেক/সকল’ অর্থ বুঝায় না।
আরবীতে ‘কুল্লু/কুল্লুন’ শব্দের অর্থ হচ্ছে প্রত্যেক।কিন্তু সবসময় এ শব্দটি দ্বারা ‘প্রত্যেক/সকল’ অর্থ বুঝায় না। কীভাবে? নীচের হাদীস দুটি লক্ষ্য করুন। একঃ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘কুল্লু বিদ’আতিন দ্বালালাতুন’ এখানে কুল্লু শব্দ এসেছে। আর দুস্টু লা-মাযহাবী বেদ’আতীরা এ শব্দটির সরাসরি অর্থ গ্রহণ করে থাকে। তারা বলে থাকে,এখানে কুল্লু শাব্দের অর্থ প্রত্যেক, আর তখন হাদীসের অর্থ হবে, প্রত্যেক বেদ’আতই ভ্রান্ত। কিন্তু এই শব্দের অর্থ যদি সবসময় আমভাবে প্রত্যেক নেয়া হয়, তবে ঈমান হারানোর প্রচন্ড সম্ভাবনা রয়েছে। কীভাবে? হাদীসটি দেখুন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কুল্লু আইনিন যানিয়াতুন। অর্থাৎ প্রত্যেক চোখ যিনা তথা ব্যভিচার করে। এখন- চোখ তো আম্বিয়ায়ে কেরামের ও রয়েছে! তাহলে হাদীসে বর্ণিত ‘কুল্লু’ শব্দের অর্থ যদি আমভাবে প্রত্যেক বা সকল ধরা হয়, তখন অর্থ দাঁড়াবে, সকল চোখ যিনা করে এমনকি নবীদের চোখ ও যিনা করে থাকে। নাউযুবিল্লাহ। এজন্যই বিশ্ববিখ্যাত মুহাদ্দিসগণ বলেছেন, ‘কুল্লু’ শব্দটি আমভাবে সকল জিনিষকে অন্তর্ভুক্ত করেনা। বিশ্ববিখ্যাত মুহাদ্দিস, হাফিযুল ...
তাবলীগ করা কি সবার জন্য ফরজ?
> তাবলীগ করা কি সবার জন্য ফরজ? > রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি সমস্ত উম্মতের উপর দাওয়াতের কাজকে ফরজ বলে ঘোষণা করেছেন? > নামায-রোজার মত দাওয়াতের কাজও কি ফরজ? - আসুন জেনে নেই এর সঠিক উত্তর- ------------------------------------------------------------------- নামায, রোজা, হজ্ব, যাকাত ইত্যাদি হলো প্রত্যেক বালেগ মুসলমানের জন্য ফরজে আইন | আর দাওয়াতে তাবলীগের কাজ আমভাবে ফরজে কেফায়া | মূলতঃ যারা এ সমস্ত কথা বলে তারা তাবলীগের অর্থ, প্রকারভেদ ও উহার প্রয়োগক্ষেত্র সম্পর্কে নেহায়েত অজ্ঞ ও জাহেল হওয়ার কারণেই উপরোক্ত কথাগুলো পেশ করে থাকে | -------------------------------তাবলীগের অর্থ ও প্রকার:---------------------------- মূলতঃ তাবলীগ সম্পর্কে বুঝতে হলে প্রথমে তা কত প্রকার ও কি কি এবং তার অর্থ কি, তা জানতে হবে | তাবলীগ শব্দের অর্থ হলো- প্রচার করা | তাবলীগ দু’প্রকার অর্থাৎ সাধারণতঃ ইসলাম দু’ভাবে প্রচার করা হয়ে থাকে- (১) তাবলীগে ‘আম’ বা সাধারণভাবে, (২) তাবলীগে ‘খাছ’ বা বিশেষভাবে | আবার দ্বীন প্রচারকারী মুবাল্লিগ ও দু’প্রকার- (১) মুবাল্লিগে আম (সাধারণ দ্বীন প্রচ...
কিশোরী আয়েশা সিদ্দীকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার বিয়ে নিয়ে বিদ্বেষীদের মিথ্যাচার!!
অমুসলিম ইসলাম বিদ্বেষীগণ কিশোরী আয়েশা রাঃ-কে বিয়ে করার জন্য মুহাম্মদ সাঃ-কে নানাভাবে অভিযুক্ত ও আক্রমণ করে। এসব আক্রমণাত্মক অভিযোগের মধ্যে শিশু নির্যাতন ও একটি। তাদের অভিযোগ যে মুহাম্মদ (সা:) কালের সীমাবদ্ধতা উত্তীর্ণ হতে পারেন নি , তিনি সর্বকালের আদর্শ হতে পারেননি। আমরা এখানে তাদের অভিযোগগুলো যাচাই করতে যাচ্ছি। প্রথমে দেখি এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটেনিকায় Child Abuse বা বাচ্চাদের সাথে কুকর্মের সংজ্ঞা কী দিয়েছে- শিশুদের সাথে কুকর্ম করা , যাকে শিশুদের প্রতি নিষ্ঠুরতাও বলা হয় , এইটি হচ্ছে ইচ্ছাকৃত ভাবে শিশুদেরকে অন্যায় ভাবে আঘাত দেয়া এবং ভোগান্তি আরোপ করা। এই পরিভাষা যে সব অর্থ বহন করে তা হল এই: অসংযত/অপরিমিত শারীরিক নির্যাতন করা ; অসঙ্গত অশ্লীলতা ভাষা ব্যবহার করা , দুর্ব্যবহার ; উপযুক্ত নিরাপত্তা বিধানে ব্যর্থতা , খাদ্য , চিকিৎসা ও মানসিক সমর্থ দানে ব্যর্থতা ; অবৈধ যৌনসম্পর্ক স্থাপন করা ; যৌন নিগ্রহ বা ধর্ষণ ; এবং শিশুদের নিয়ে অশ্লীল ছবি তৈরি করা। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এটা প্রায়ই “ শিশু আঘাত জনিত লক্ষণ ” বলে উল্লেখ করা হয়ে থাকে। শিশুদের সাথে অপমানজন...
কুরআন ও হাদিসের আলোকে মিলাদুন্নবী
Lecture : Milad-Un-Nabi or Mawlid-Un-Nabi صلى الله عليه و آله وسلم - Masum Billah Sunny এখানে যা যা বলা হয়েছে :- ১) মিলাদুন্নবী (সা) কুরআনের আলোকে ২) মিলাদুন্নবী (সা) হাদিসের আলোকে ৩) মিলাদুন্নবী (সা) উদযাপনে জগত বিখ্যাত ইমাম,মুহাদ্দিসিন,মুফাসসিরিন,মুজাদ্দিদিন গনের আকিদা মিলাদ-উন-নবী বা মাওলিদ-উন-নবী صلى الله عليه و آله وسلم এর অর্থ (Meaning) :- মিলাদ অর্থ জন্মবৃত্তান্ত আর আন-নবী মানে আমাদের নবী صلى الله عليه و آله وسلم বিস্তৃত ভাবে বলতে গেলে:- Meaning:- আসুন আমরা ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিষয়টা কি সেটা বুঝার চেষ্টা করি | মূলত ঈদ অর্থ হচ্ছে খুশি বা আনন্দ প্রকাশ করা | আর "মীলাদ ও " নবী" দুইটি শব্দ একত্রে মিলিয়ে হয় মীলাদুন্নবী | " মীলাদের" তিনটি শব্দ রয়েছে - ميلاد মীলাদ, مولد মাওলিদ, مولود মাওলূদ | মীলাদ শব্দের অর্থ হচ্ছে, জন্মবৃত্তান্ত (মানে হল বিস্তৃতভাবে বংশবৃত্তান্ত, স্থান-কালসহ আলোচনা করা) অর্থাৎ, আভিধানিক বা শাব্দিক অর্থে ميلاد النبي বা " মীলাদুন্নবী" বলতে হুজুর পাক ছল্লাল্ল...
যারা বলে হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফের দিন খুশী প্রকাশ করা যাবে না, তাদের বক্তব্যের দাঁতভাঙ্গা জবাব
কুখ্যাত ওহাবী/দেওবন্দী/লা-মাযহাবী/জামাতী/তাবলীগীরা সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ , পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অস্বীকার করে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিতে একটা প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে থাকে । তারা বলে থাকে , “” নবীজীর ইন্তিকালের দিবস হচ্ছে দুঃখের দিন , আর দুঃখের দিনে খুশি প্রকাশ করাটা অন্যায় !”” নাউযুবিল্লাহ !!আসুন আমরা উক্ত বক্তব্যের দাঁতভাঙ্গা জবাবটা লক্ষ্য করি — উক্ত বাতিল ফির্কাদের বক্তব্যটা সম্পূর্ণ মিথ্যে এবং কুরআন শরীফ হাদীস শরীফের খেলাপ হওয়ায় সেটা কুফরী মূলক হয়েছে। কেননা নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিলাদত শরীফ , বিছাল শরীফ ( ইন্তেকাল) , পুনরুত্থান প্রত্যকটি রহমত , বরকত , ঈদ বা খুশি প্রকাশের কারন! সুবহানাল্লাহ্ !! যেমন , আল্লাহ পাক হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনার ব্যাপারে ইরশাদ করেন , وسلم عليه يوم ولد و يوم يموت ويوم يبعث حيا অর্থ : উনার প্রতি সালাম ( শান্তি) , যেদিন তিনি বিলাদত শরীফ লাভ করেছেন এবং যেদিন তিনি বিছাল শরীফ লাভ করবেন এবং যেদিন তিনি পুনরুত্থিত হবেন !” ( সূরা মারইয়ম ১৫) অনুরুপ হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম সম্পর্কে বলা ...
~~~~~~~~~~~ শরীয়তে ঈদ কয়টি ? ~~~~~~~~~~~
অনেকে বলে থাকে যে, শরীয়তে ঈদ মাত্র ২টি- ১) ঈদুল ফিতর ও ২) ঈদুল আদ্বহা । - মূলতঃ তাদের এ বক্তব্য শুধু অশুদ্ধই নয়, বরং কুফরিফ অন্তর্ভুক্ত । কারণ, শরীয়তে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আদ্বহা এ দু’টি ঈদ ছাড়াও আরো ঈদের অস্তিত্ব রয়েছে । - হাদিস শরীফে আরো ইরশাদ হয়েছে , عن حضرت عبيد بن السباق رضي الله عنه مرسلا قال قال رسول الله صلي الله عليه و سلم في جمعة من الجمع يا معشر المسلمين ان هذا يوم جعله الله عيدا অর্থ : হযরত ওবায়িদ বিন সাব্বাক রদ্বিয়াল্লাহু আনহু মুরসাল সূত্রে বর্ননা করেন, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক জুমুয়ার দিন বলেন, হে মুসলমান সম্প্রদায় ! এটি এমন একটি দিন যাকে মহান আল্লাহ পাক ঈদ স্বরূপ নির্ধারণ করেছেন | ( মিশকাত শরীফ , ইবনে মাজাহ , মুয়াত্তা ইমাম মালিক ) - হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে- عن حضرت عبيد بن عباس رضى الله تعالى عنه انه قرا اليوم اكملت لكم دينكم الاية وعنده يهودى فقال لو نزلت هذه الاية علينا لاتخذناها عيدا فقال ابن عباس رضى الله تعالى عنه فانها نزلت فى يوم عيدين قى يوم جمعة ويوم عرفة অর্থাঃ “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থে...
ইসলামে জন্মদিন পালন করা কি প্যাগানদের থেকে এসেছে? ইহুদী, খ্রিস্টানদের কালচার? ইসলামী শরীয়ত জন্মদিন পালন সম্পর্কে কি বলে ?
@ আরিফুল ইসলাম @ নামের এক সালাফী আহলে হাদিস মতাদর্শের ভাই তার স্ট্যাটাসে উল্লেখ করেছে, ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং ইসলামে জন্মদিন পালন করা প্যাগানদের (পৌত্তলিক) সংস্কৃতি অনুকরণ-অনুসরণ করা। তার লেখায় জন্মদিনের যে প্রথা উল্লেখ করেছে সেভাবে আমরা ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করিনা। অন্য ধর্মের অনুসারে যেমন কেক কাটে, মোমবাতি জ্বালিয়ে, গানবাজনা করে, বেপর্দা-বেহায়া পানায় লিপ্ত হয়ে জন্মদিন পালন করা জায়েয নেই। শুধু জন্মদিন নয় যেকোন ক্ষেত্রেই হারাম ভাবে কোন কিছু করা ইসলামী শরীয়তে জায়েয নেই। এভাবে কিছু মানুষ জন্মদিন পালন করে দেখে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্যাগানদের (পৌত্তলিক) সংস্কৃতি থেকে এসেছে বলে দাবী করাটা তার অজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং গোমরাহী মূলক। [ পোস্ট আর্কাইভ লিংক http://archive.is/p39hI ] জন্মদিন পালনের সূচনা ইসলাম ধর্ম থেকেই। এটা সেও জানতে পারত যদি অন্য ধর্ম না খুঁজে, সম্মানিত ইসলাম ধর্মে খুঁজত বা একটু পড়াশুনা করত !! এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব তবে তার আগে কিছু বিষয়ে বলে নেই। প্রতিটা ধর্মের সাথেই অন্য কোন ধর্ম...